অস্টেলিয়া ০২:৫৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১৩ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
ব্রেকিং নিউজ :
বাংলাদেশি কর্মী নিতে আগ্রহী আলবেনিয়া বিশ্ববাঙালী সংসদ বাংলাদেশের নবনির্বাচিত কমিটির অভিষেক ও সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা টাঙ্গাইলের কালিহাতীতে হাতপাখা মার্কার গণসংযোগ সাগর তলের বিস্ময় কক্সবাজারের রেডিয়েন্ট ফিস ওয়ার্ল্ড কলম্বাস ওহাইওতে ভ্রাম্যমাণ দূতাবাস সেবা সন্তুষ্ট প্রবাসী বাংলাদেশীরা সানোয়ার খান “ন্যাশনাল ইনফ্লুয়েন্স অ্যাওয়ার্ড-২০২৫” এ ভূষিত উপজেলা নির্বাহীর স্বাক্ষর জাল: কারাগারে বরগুনার গ্রন্থাগারিক হারুন কলম্বাস ওহাইওতে ভ্রাম্যমান দূতাবাস সেবা  ক্যালিফোর্নিয়া বিএনপির উদ্যোগে ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত সৈয়দপুরে পোল্ট্রি গবেষণা আঞ্চলিক কেন্দ্র উদ্বোধন ও কর্মশালা অনুষ্ঠিত

ভালো বাবা-মা হওয়ার ৫ বৈশিষ্ট্য

  • Reporter Name
  • Update Time : ০৫:২৬:৫১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১ অক্টোবর ২০২৪
  • ৫৮২ Time View

ভালো বাবা-মা হওয়ার জন্য ধারাবাহিকভাবে সন্তানের শারীরিক, মানসিক এবং বুদ্ধিবৃত্তিক বিকাশে সহায়তা করতে জানতে হয়। একজন ভালো মা কিংবা বাবা হওয়ার সংক্ষিপ্ত কোনো রাস্তা নেই। এটি জীবনব্যাপী প্রচেষ্টা, চ্যালেঞ্জ, আনন্দের একটি প্রক্রিয়া। যদিও নিখুঁত অভিভাবকত্বের জন্য কোনো সার্বজনীন সূত্র নেই, তবে কিছু বৈশিষ্ট্য এবং কাজ নির্দেশ করতে পারে যে আপনি সঠিক পথে আছেন। জেনে নিন ভালো বাবা-মায়ের কোন ৫টি বৈশিষ্ট্য থাকে-

নিঃশর্ত ভালোবাসা এবং সমর্থন

ভালো মা-বাবা হওয়ার সবচেয়ে মৌলিক দিকগুলোর মধ্যে একটি হলো সন্তানকে নিঃশর্ত ভালোবাসা এবং সমর্থন দেওয়া। এর অর্থ হলো সন্তানের অর্জন বা যোগ্যতার জন্য নয়, তাকে কোনো শর্ত ছাড়াই ভালোবাসা। তাদের মানসিকভাবে ভালো রাখা, তাদের যত্ন নেওয়া, পাশে থাকাই একজন ভালো অভিভাবকের কাজ। সন্তান সফল হোক কিংবা ব্যর্থ, তার প্রতি আপনার ভালোবাসা যেন বদলে না যায়।

সন্তানের সব কথা মন দিয়ে শোনা

সব সম্পর্কের মতোই বাবা-মা ও সন্তানের সম্পর্কের মাঝেও শক্তিশালী যোগাযোগ থাকা চাই। অনেকের মধ্যেই এটি থাকে না। ভালো মা-বাবা সন্তানের কথা মন দিয়ে শোনেন এবং তাদের চিন্তাভাবনা, অনুভূতি এবং উদ্বেগকে গুরুত্ব দেয়। তারা নিজেদের হৃদয়ে সন্তানের জন্য এমন একটি জায়গা রাখেন যেখানে সন্তান নিরাপদ ও স্বাচ্ছন্দ্য থাকে। সন্তানের সঙ্গে সব সময় মন খুলে কথা বলার সুফল অনেক। এতে সন্তানের মধ্যে যোগাযোগ দক্ষতা ও আত্মবিশ্বাস তৈরি হয়।

সীমারেখা নির্ধারণ করতে জানা

ভালো মা-বাবা হওয়ার আরেকটি লক্ষণ হলো সীমারেখা নির্ধারণ করতে জানা। সন্তানের সঙ্গে বন্ধুত্ব থাকবে ঠিকই, পাশাপাশি মা-বাবার জন্য শ্রদ্ধাবোধ ও ভালোবাসাও থাকা চাই। এতে সন্তান জীবনে শৃঙ্খলার গুরুত্ব বুঝতে শিখবে। সন্তানকে তার বয়সের উপযোগী আচারণই শিক্ষা দিন। তাদের ভুল অভ্যাস গড়ে তুলবেন না। ভালো মা-বাবা কঠোর শাস্তির পরিবর্তে ইতিবাচক কিছু বেছে নেন। তারা তিরস্কারের বদলে পুরস্কার দিতে পছন্দ করেন।

Tag :
About Author Information

জনপ্রিয় সংবাদ

বাংলাদেশি কর্মী নিতে আগ্রহী আলবেনিয়া

ভালো বাবা-মা হওয়ার ৫ বৈশিষ্ট্য

Update Time : ০৫:২৬:৫১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১ অক্টোবর ২০২৪

ভালো বাবা-মা হওয়ার জন্য ধারাবাহিকভাবে সন্তানের শারীরিক, মানসিক এবং বুদ্ধিবৃত্তিক বিকাশে সহায়তা করতে জানতে হয়। একজন ভালো মা কিংবা বাবা হওয়ার সংক্ষিপ্ত কোনো রাস্তা নেই। এটি জীবনব্যাপী প্রচেষ্টা, চ্যালেঞ্জ, আনন্দের একটি প্রক্রিয়া। যদিও নিখুঁত অভিভাবকত্বের জন্য কোনো সার্বজনীন সূত্র নেই, তবে কিছু বৈশিষ্ট্য এবং কাজ নির্দেশ করতে পারে যে আপনি সঠিক পথে আছেন। জেনে নিন ভালো বাবা-মায়ের কোন ৫টি বৈশিষ্ট্য থাকে-

নিঃশর্ত ভালোবাসা এবং সমর্থন

ভালো মা-বাবা হওয়ার সবচেয়ে মৌলিক দিকগুলোর মধ্যে একটি হলো সন্তানকে নিঃশর্ত ভালোবাসা এবং সমর্থন দেওয়া। এর অর্থ হলো সন্তানের অর্জন বা যোগ্যতার জন্য নয়, তাকে কোনো শর্ত ছাড়াই ভালোবাসা। তাদের মানসিকভাবে ভালো রাখা, তাদের যত্ন নেওয়া, পাশে থাকাই একজন ভালো অভিভাবকের কাজ। সন্তান সফল হোক কিংবা ব্যর্থ, তার প্রতি আপনার ভালোবাসা যেন বদলে না যায়।

সন্তানের সব কথা মন দিয়ে শোনা

সব সম্পর্কের মতোই বাবা-মা ও সন্তানের সম্পর্কের মাঝেও শক্তিশালী যোগাযোগ থাকা চাই। অনেকের মধ্যেই এটি থাকে না। ভালো মা-বাবা সন্তানের কথা মন দিয়ে শোনেন এবং তাদের চিন্তাভাবনা, অনুভূতি এবং উদ্বেগকে গুরুত্ব দেয়। তারা নিজেদের হৃদয়ে সন্তানের জন্য এমন একটি জায়গা রাখেন যেখানে সন্তান নিরাপদ ও স্বাচ্ছন্দ্য থাকে। সন্তানের সঙ্গে সব সময় মন খুলে কথা বলার সুফল অনেক। এতে সন্তানের মধ্যে যোগাযোগ দক্ষতা ও আত্মবিশ্বাস তৈরি হয়।

সীমারেখা নির্ধারণ করতে জানা

ভালো মা-বাবা হওয়ার আরেকটি লক্ষণ হলো সীমারেখা নির্ধারণ করতে জানা। সন্তানের সঙ্গে বন্ধুত্ব থাকবে ঠিকই, পাশাপাশি মা-বাবার জন্য শ্রদ্ধাবোধ ও ভালোবাসাও থাকা চাই। এতে সন্তান জীবনে শৃঙ্খলার গুরুত্ব বুঝতে শিখবে। সন্তানকে তার বয়সের উপযোগী আচারণই শিক্ষা দিন। তাদের ভুল অভ্যাস গড়ে তুলবেন না। ভালো মা-বাবা কঠোর শাস্তির পরিবর্তে ইতিবাচক কিছু বেছে নেন। তারা তিরস্কারের বদলে পুরস্কার দিতে পছন্দ করেন।